শনিবার, ১৯ মে, ২০১২

ড. আনসিুজ্জামান সময়রে সাহসী সন্তান




আবদুল মান্নান
এক সময় বলা হতো, যার নাই কোন গতি সে করে ওকালত।ি তখন মধোবী ছাত্ররা এই পশোয় আসত না বলে মনে করা হতো। আর যারা ওকালতি পশো বছেে নতি তাদরে অনকেরেই যশখ্যাতি দশেজুড়ে ছড়য়িে পড়ত। ব্যারস্টিাররে সংখ্যা ছলি হাতগেোনা দু’চারজন এবং তাঁরা হতনে সমাজরে সবচাইতে সম্মানতি ব্যক্ত।ি আমার শহর চট্টগ্রামে চল্লশি আর পঞ্চাশরে দশকে যে ক’জন ভাল উকলি বা ব্যারস্টিার ছলিনে তাঁদরে অনকেরে নাম এখনও এই শহররে মানুষ স্মরণ করে এবং সম্মানরে চোখে দখে।ে ব্যারস্টিার আজমি, ব্যারস্টিার সাইফুদ্দনি সদ্দিকিী, ব্যারস্টিার সানাউল্লাহ (জাতীয় র্পাটরি আনসিুল ইসলাম মাহমুদরে পতিা), ব্যারস্টিার কৃষ্ণ নন্দ,ি ব্যারস্টিার সলমিউল হক মল্কিী এখনও এই শহররে মানুষরে কাছে শ্রদ্ধার পাত্র। যখন এঁরা ব্যারস্টিার হয়ছেলিনে তখন তাঁদরে পড়ালখোর জন্য সুদূর লন্ডনে যতেে হয়ছেলি। র্বতমানে অনকে মধোবী ছলেমেয়েে এই পশোয় শুধু আসছনেই না তাঁরা যশ ও খ্যাতি নয়িে পশোয় নয়িোজতিও । এঁদরে অনকেইে নম্নি আদালত হতে দশেরে র্শীষ আদালতরে বচিার কাজওে নয়িোজতি। কউে কউে রাজনীততিে এসে সফল হয়ছেনে।
এখন ব্যারস্টিার হওয়ার জন্য বদিশে পাড়ি দতিে হয় না। দশেে বসইে পড়ালখো করে বদিশেে গয়িে পরীক্ষা দয়িে ব্যারস্টিার হওয়া যায়। আদালতপাড়ায় গলেে এখন অনকে ব্যারস্টিাররে দখো মলিব।ে 
এই ব্যারস্টিার আইনজীবীদরে একজনরে সাম্প্রতকি আচরণে দশেরে মানুষ তো বটইে খোদ আদালতরে বচিারপতওি ক্ষুব্ধ হয়ছেনে। ব্যারস্টিার ফখরুল ইসলাম মানবতাবরিোধী ও যুদ্ধাপরাধরে দায়ে অভযিুক্ত সালাহউদ্দনি কাদরে চৌধুরীর একজন কৗেঁসুল।ি র্বতমান সরকাররে যা কছিু র্অজন তার অন্যতম হচ্ছে একাত্তররে মানবতাবরিোধী ও যুদ্ধাপরাধরে দায়ে যারা অভযিুক্ত বশিষে ট্রাইব্যুনালরে মাধ্যমে এ সরকার তাদরে বচিাররে ব্যবস্থা করছে।ে ২০০৮ সালরে নর্বিাচনরে আগে আওয়ামী লীগ জনগণরে কাছে প্রতশ্রিুতি দয়িছেলি: তারা ক্ষমতায় গলেে এই অপরাধীদরে বচিাররে মুখোমুখি করব।ে কছিুটা দরেতিে হলওে তারা তাদরে প্রতশ্রিুতি রখেছেে এবং র্বতমানে দু’টি ট্রাইব্যুনালে এই অপরাধরে সঙ্গে সম্পৃক্ত অপরাধীদরে বচিাররে ব্যবস্থা করা হয়ছে।ে যাদরে বচিাররে মুখোমুখি করা হয়ছেে তাদরে অপরাধ সর্ম্পকে দশেরে সকল মানুষ ওয়াকবেহাল। তারপরও সভ্যসমাজরে রীতনিীতরি প্রতি শ্রদ্ধা জানয়িে সরকার তাদরে আত্মপক্ষ সর্মথন করার সুযোগ দয়িছেে এবং এমনকি পরর্বতীকালে রায়রে বরিুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল করার সুযোগ দয়িছে।ে বচিার হচ্ছে উন্মুক্ত আদালতে এবং মডিয়িার সামন;ে কোন গোপন বচিারালয়ে নয়। বদিশেীরা এসওে এই বচিার কাজ আদালতরে অনুমতি সাপক্ষেে র্পযবক্ষেণ করতে পারনে। বশ্বিরে কোন যুদ্ধাপরাধী বা মানবতাবরিোধী অপরাধীর বচিার এমন উদারভাবে অতীতে কখনও হয়ন।ি এই বচিার ব্যবস্থাকে বাঞ্চাল করার জন্য দশেে এবং দশেরে বাইরওে নানামুখী ষড়যন্ত্র হচ্ছে এবং এর জন্য জামায়াত কোটি কোটি টাকার তহবলি সংগ্রহ করছেে বলে ইতোমধ্যে বভিন্নি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশতি হয়ছে।ে 
সালাহউদ্দনি কাদরে চৌধুরী, যনিি সাকা চৌধুরী নামে র্সবাধকি পরচিতি; র্বতমানে তার বরিুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছ।ে সাক্ষ্য দতিে এসছেলিনে এই দশেরে র্সবজন শ্রদ্ধয়ে বশিষ্টি বুদ্ধজিীবী ও শক্ষিক ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে প্রফসের এমরিটোস ড. আনসিুজ্জামান। প্রথমে স্যারকে প্রাণঢালা অভনিন্দন জানাই প্রায় পঁচাত্তর বছর বয়সওে সত্যরে প্রতি তাঁর অঙ্গীকার এবং দায়বদ্ধতা এতটুকু কমনে।ি স্যারকে যাঁরা চনেনে তাঁরা একবাক্যে স্বীকার করবনে ড. আনসিুজ্জামানরে জন্য এটাই ছলি স্বাভাবকি। এর আগে শহীদ জননী জাহানারা ইমামরে নতেৃত্বে একাত্তররে যুদ্ধাপরাধীদরে বচিাররে জন্য যে গণআদালত বসছেলি সে আদালতরে সঙ্গে স্যার সম্পৃক্ত ছলিনে এবং পরে বগেম জয়িার প্রথম সরকাররে সময় এই আদালতরে সঙ্গে সম্পৃক্ত চব্বশি জনরে বরিুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহতিামূলক মামলা দয়ো হয়; যার মধ্যে ড. আনসিুজ্জামানও ছলিনে। ড. আনসিুজ্জামান তাঁর ছাত্রছাত্রী এবং জুনয়ির সহর্কমীদরে কাছে আনসি স্যার হসিবেইে পরচিতি এবং সম্মানতি। তনিি র্বতমান প্রধানমন্ত্রীর শক্ষিক এবং তাঁর পা-ত্যিরে খ্যাতি দশেরে সীমানা ছাড়য়িছেে কয়কে দশক আগইে। আমার সুযোগ হয়ছেে স্যাররে সহর্কমী এবং স্নহেধন্য হওয়ার। র্দীঘ দু’দশক ধরে তাঁর সঙ্গে শক্ষিকতা করছেি কন্তিু কখনও দখেনিি তাঁকে কউে অশ্রদ্ধা করে কথা বলত।ে এমনকি যাঁরা তাঁর মতার্দশরে বরিুদ্ধবাদী তাঁরাও তাঁকে যথষ্টে সম্মান করনে। শুধু একবার একজন সহর্কমীকে দখেছেি স্যার সর্ম্পকে একটা বরিূপ মন্তব্য করত।ে স্যার ও অন্যান্যরে বরিুদ্ধে যখন সরকার বাদি হয়ে রাষ্ট্রদ্রোহতিার মামলা করে তখন স্যার পরীক্ষার একটা কাজে চট্টগ্রাম বশ্বিবদ্যিালয়ে এসছেলিনে। সে সময় একজন জামায়াতপন্থী শক্ষিক লাউঞ্জে বসে মন্তব্য করছেলিনে ‘আজ ক্যাম্পাসে একজন রাষ্ট্রদ্রোহীর আগমন ঘটছে।ে’ এই মন্তব্য শুনে পাশে বসা তাঁর আর এক সহর্কমী তীব্র ভাষায় প্রতবিাদ করছেলিনে। 
গত মঙ্গলবার বশিষে ট্রাইব্যুনালে সাকার পক্ষরে আইনজীবী ব্যারস্টিার ফখরুল ইসলাম যে ভাষায় কথা বলছেনে বলে সংবাদ পত্রে প্রকাশতি, তা শুধু শষ্টিাচারবহর্ভিূতই নয়; এই পশোর প্রতি চরম অবমাননা। আইন পশো ভদ্র মানুষদরে পশো হসিবেইে সকলে জান।ে ইদানীং এই পশোয় নয়িোজতি কছিু আইনজীবী যখন আদালত প্রাঙ্গণে যে ধরনরে আচরণ করনে তা দশেে সাধারণ জনগণকে বশে ক্ষুব্ধ এবং আশাহত করে তখন আদালতরে যে একটি অর্ন্তনহিতি পবত্রিতা আছে তা ভুলুণ্ঠতি হয়। সম্ভবত ১৯৬৭ সালে বাবার সঙ্গে প্রথমবার আমার সুযোগ হয়ছেলি ঢাকা হাইর্কোটে যাওয়ার একটি পারবিারকি মামলার শুনানরি সময়। তখন আমাদরে পারবিারকি আইনজীবী ছলিনে এ্যাডভোকটে মোফাখ্খারুল ইসলাম। তনিি হাইর্কোট আইনজীবী সমতিরি সভাপতওি নর্বিাচতি হয়ছেলিনে। সাবকে তত্ত্বাবধায়ক সরকাররে উপদষ্টো এএসএম হাসান আরফি তখন তাঁর জুনয়ির হসিবেে কাজ করছলিনে। মোফাখ্খার সাহবেরে সঙ্গে আদালতরে উদ্দশ্যেে রওনা হওয়ার আগে তনিি আমাকে বলছেলিনে আমার জামার গুটানো আস্তনিটা নামাত।ে আস্তনি গুটয়িে হাইর্কোটরে বারান্দায় হাঁটাও নাকি আদালত অবমাননার শামলি। এখন তো কোন কোন আইনজীবী আদালত প্রাঙ্গণে নয়িমতি সংঘাত-সংর্ঘষে লপ্তি হন। পারস্পরকি শ্রদ্ধাবোধ এখন এদশেে র্সবনম্নি র্পযায়ে এসে ঠকেছে।ে জাতি হসিবেে এটি নঃিসন্দহেে আমাদরে জন্য চরম লজ্জাজনক। 
একাত্তররে শুরু থকেইে চট্টগ্রাম বশ্বিবদ্যিালয়ে র্কমরত অবস্থায় মুক্তযিুদ্ধরে প্রস্তুতর্পিবে ড. আনসিুজ্জামানসহ চট্টগ্রাম বশ্বিবদ্যিালয়রে অধকিাংশ শক্ষিক, ছাত্র ও র্কমচারী বাংলাদশেরে স্বাধীনতা আন্দোলনরে সঙ্গে জড়তি হয়ে পড়নে। চট্টগ্রাম বশ্বিবদ্যিালয়রে অবস্থান হলো অনকেটা চট্টগ্রাম সনোনবিাস লাগোয়া। এপ্রলিরে প্রথম সপ্তাহে পাকস্তিানী সনোবাহনিী চট্টগ্রাম শহররে অধকিাংশ এলাকা দখল করে উত্তর ও র্পূবদকিে অগ্রসর হতে থাক।ে এ সময় পাকস্তিান সনোবাহনিী র্কতৃক চট্টগ্রাম বশ্বিবদ্যিালয়ে অভযিান অনকেটা নশ্চিতি হয়ে পড়।ে তা বুঝতে পরেে বশ্বিবদ্যিালয় ক্যাম্পাসে বসবাসরত সবাই ১ এপ্রলিরে মধ্যে ক্যাম্পাস ত্যাগ করনে। দক্ষণি দকিে যহেতেু সনোনবিাস সহেতেু সদেকিে কারও পক্ষে যাওয়া সম্ভব ছলি না। সবাই ছুটলনে উত্তর ও র্পূব দকি।ে প্রায় কুড়টিরি মতো পরবিারকে আশ্রয় দলিনে কু-শ্বেরী ঔষধালয়রে র্কণধার দানবীর নূতন চন্দ্র সংিহ। সইে সব পরবিাররে অন্যতম ছলিনে ড. আনসিুজ্জামানরে পরবিার। সখোনে ক’দনি অবস্থানরে পর ৫ থকেে ৭ তারখিরে মধ্যে সবাই সীমান্তরে উদ্দশ্যেে তাদরে নূতন চন্দ্রসংিহরে আশ্রয়স্থল ত্যাগ করার পর ১৩ এপ্রলি পাকস্তিান সনোবাহনিী সাঁজোয়া যানসহ সখোনে প্রবশে কর।ে সঙ্গে ছলি মুসলমি লীগ নতো ফজলুল কাদরে চৌধুরীর বড় ছলেে সাকা চৌধুরী। বশ্বিবদ্যিালয় শক্ষিকদরে নূতন চন্দ্র সংিহ আশ্রয় দয়িছেনে এই অজুহাতে সাকা ও পাকস্তিান সনোবাহনিী তাঁকে মন্দরিরে সামনে র্প্রাথনারত অবস্থায় গুলি করে মার।ে সে হত্যাকা-রে মূল নায়ক ছলি সাকা চৌধুরী, যনিি এখন বগেম জয়িার একজন উপদষ্টো ও কাছরে মানুষ। ড. আনসিুজ্জামান এসব বষিয়ে সাক্ষী দতিে বশিষে ট্রাইব্যুনালরে সামনে হাজরি হয়ছেলিনে। 
একাত্তরে সাকা চৌধুরীর নৃশংস ভূমকিা সর্ম্পকে চট্টগ্রামরে সে সময়কার সব মানুষ অবহতি। শহরস্থ তাদরে গুডস্ হলিরে বাসভবনে যে ভয়াবহ নর্যিাতন কন্দ্রে সক্রয়ি ছলি তার কথা মনে হলে এখনও অনকেে শউিরে ওঠনে। গুডস্ হলিরে নর্যিাতন কন্দ্রেে নর্যিাততি আমার পরচিতি এখনও তনিজন জীবন্ত সাক্ষী আছ।ে প্রথমজন চট্টলতত্ত্ববদি আবদুল হক চৌধুরীর ছলেে শহীদুল আমনি চীেধুরী, দ্বতিীয়জন সলিটে বজ্ঞিান ও প্রযুক্তি বশ্বিবদ্যিালয়রে র্বতমান উপার্চায ড. সালহেউদ্দনি আহমদে আর শষেজন বশিষ্টি সাংবাদকি র্বতমানে ফন্যিান্সয়িাল এক্সপ্রসেে র্কমরত নজিামউদ্দনি। এমন সাক্ষী আরও আছনে কন্তিু সবার নাম এ মুর্হূতে মনে পড়ছে না । 
ড, আনসিুজ্জামান সাকা চৌয়রে একাত্তররে নৃশংসতার বরিুদ্ধে সাক্ষ্য দতিে গয়িছেলিনে। তাঁর বয়সী কউে এখন তমেন একটা সাহস করনে না। না করার অনকে বাস্তব কারণ আছ।ে আমাদরে দশেে সাক্ষীর নরিাপত্তা বধিানরে কোন আইন নইে। সাক্ষ্য দয়োর পর সাক্ষীর যে কোন ক্ষতি হবে না তার কোন নশ্চিয়তা কউে দতিে পারে না। দশেরে বরণ্যে লখেক হুমাযূন আহমদে, শক্ষিাবদি জাফর ইকবাল ও জনপ্রয়ি র্কাটুনস্টি আহসান হাবীব ভ্রাতাদরে পতিাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়ছেলি। সে হত্যাকা-রে সঙ্গে জড়তি ছলিনে জামায়াত নতো দলোওয়ার হোসনে সাঈদী। প্রসকিউিশন অনুরোধ করছেলিনে তাদরে ট্রাইব্যুুনালরে সামনে গয়িে সাক্ষী দতি।ে হয়ত তাঁদরে ব্যক্তগিত ও পারবিারকি নরিাপত্তার কথা চন্তিা করে এদরে কউেই ট্রাইব্যুনালরে সামনে যতেে রাজি হনন।ি 
কোন সাক্ষীকে ববিাদীর কৗেঁসুলি জরো করবনে এটাই নয়িম। অনকে সময় জরোর মারপ্যাঁচে সাক্ষীকে ঘায়লে করার রয়োজও আছ।ে অভধিানে অনকে শব্দ আছে তা যমেন সংসদে বলা যায় না ঠকি তমেনি আদালতে উচ্চারণ করাও সমীচীন নয়। এ রকম শব্দ এমন পবত্রি অঙ্গনে ব্যবহার করলে তার পবত্রিতা নষ্ট হয়। আর আদালত তো মানুষরে শষে আশ্রয়স্থল। যে আদালতে সাকা গংয়রে বচিার হচ্ছে তা একটি ট্রাইব্যুনাল। তার র্মযাদাই আলাদা। সইে আদালতে ড. আনসিুজ্জামানকে জরোর নামে সাকার কৗেঁসুলি তাঁকে ‘মথ্যিুক’ বলে অবহতি করছেনে। ঘটনার সখোনইে শষে নয়। তনিি আদালত হতে বরে হয়ে টভিি ক্যামরোর সামনে দাঁড়য়িে সাংবাদকিদরে বশে জোর গলায় বললনে ড. আনসিুজ্জামান একজন ‘মথ্যিুক’। এটি একটি জাতকিে হতবাক করার মতো ঘটনা। সম্ভবত এমন কথা ড. আনসিুজ্জামানকে তাঁর পরমতম শত্রুও কখনও বলনে।ি ব্যারস্টিার সাহবেরে এমন অনভপ্রিতে আচরণরে দু’টি কারণ হতে পার।ে প্রথমটি তনিি হয় ড. আনসিুজ্জামান কে তা জাননে না, আর পররেটি তনিি ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁকে মথ্যিুক বলে আখ্যায়তি করছেনে। স্রফে তাঁর সাক্ষীকে অপমান করার জন্য যমেনটা সুযোগ পলেে তাঁর মক্কলেও করতে পছিপা হতনে না। যমেন মক্কলে তমেন তাঁর কৗেঁসুল।ি কারণ যাই হোক, ব্যারস্টিার ফখরুল ইসলাম আনসি স্যারকে আদালতে মথ্যিুক বলে নজিরে র্মূখতার প্রকাশ ঘটয়িছেনে বলে দশেরে আপামর জনগণরে (একাত্তররে ঘাতক দালালদরে দোসররা ছাড়া) বশ্বিাস। স্বস্তরি বষিয় হচ্ছ,ে ইতোমধ্যে ট্রাইব্যুনাল বষিয়টি আমলে নয়িছেে এবং আগামী ২৭ মে ব্যারস্টিার সাহবেকে ট্রাইব্যুনালে সশরীরে উপস্থতি হয়ে তাঁর বক্তব্য দতিে বলছেনে। ব্যারস্টিার ডগ্রিীধারীরা যদি আদালতে ভদ্র ভাষায় কথা বলতে না পারনে তাহলে র্বতমান প্রজন্ম কাদরে কাছ হতে ভদ্রতা শখিব?ে শুধু লখোপড়া করলইে মানুষ শক্ষিতি হয় না। শক্ষিতি হতে হলে আরও কছিুর প্রয়োজন হয়; যা আমাদরে অনকেরে মাঝে অনুপস্থতি। লখেক : শক্ষিাবদি ও বশ্লিষেক । মে ১৯, ২০১২

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন